বুড়িঙ্গায় মর্নিং বার্ড লঞ্চ ডুবলে সুমনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছিল ১৩ ঘণ্টা পর! আর এ ঘটনাটি ছিল সাজানো নাটক। এ ব্যাপারে বিভিন্ন পত্রিকায় নিউজ প্রকাশিত হলে গতকাল দুপুরে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেছে সুমন। মিটফোর্ড হাসপাতালের মেডিসিন ভবন-২ এ চিকিৎসাধীন ছিল সে।
এ ব্যাপারে বিকালে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের প্রশ্ন করে সাংবাদিকরা। তারা জানায়, রোগী পরিপূর্ণ সুস্থ হওয়ায় দুপুরে সুমনের নাম কেটে তাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ করা হয়েছে।
তবে হাসপাতালের একাধিক সুত্র জানিয়েছে, সুমনকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে সাদা পোষাকে অনেক গোয়েন্দা সংস্থার লোক সেখানে আসে। হাসপাতালে তাদের আনাগোনা দেখে ভয়ে সুমন ও তার স্বজনরা কৌশলে পালিয়ে গেছে।
এ ঘটনায় বিআইডব্লিউটিএর যুগ্ন পরিচারক একেএম আরিফ উদ্দিন ও সদরঘাট নৌ থানার ওসির বিরুদ্ধে নাটক সাজানোর অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু আরিফ উদ্দিন ও নৌ পুলিশের ওসি রেজাউল করিম সুমনের উদ্ধার হওয়ার পেছনে তাদের কোন ভুমিকা ছিলো না বলে জানিয়েছে। এ ব্যাপারে তারা কিছুই জানে না বলে দাবি করেছে।