একটা সময় দীর্ঘ দিন র্যাঙ্কিংয়ের তলানিতে পড়ে থাকতে হয়েছে বাংলাদেশকে। কিন্তু এই ছবিতে বড় পরিবর্তন আসে ২০১৫ সালের এপ্রিলে। পাকিস্তানকে টপকে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো উঠে যায় আটে। পরে একটি একটি কঠিন সিঁড়ি পেরিয়ে ছয়েও ওঠে বাংলাদেশ। আপাতত অবস্থান সাতে।
গত দুই বছরে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে চোখে পড়ার মতো উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশের। নাজমুল হাসান তাতে গর্ব করতেই পারেন। তবে এখানেই শেষ নয়, দ্বিতীয় মেয়াদে (সব মিলিয়ে তৃতীয়) বিসিবির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর নাজমুলের লক্ষ্য আগামী চার বছরের মেয়াদে দলকে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে পাঁচে তোলা, ‘গতবারই আমাদের লক্ষ্য ছিল পাঁচে যাওয়া। দুর্ভাগ্যজনকভাবে পারিনি। অল্প কিছুদিনের জন্য ছয়ে গিয়েছিলাম। এরপর আবার সাতে নেমে এসেছি। সাতে এখন পর্যন্ত আমাদের অবস্থানটা খুব মজবুত। আমার লক্ষ্য হচ্ছে সেরা পাঁচে যাওয়া। এটা আগের বারের চেয়ে খুব কঠিন। সামনে বেশির ভাগ খেলা আমাদের দেশের বাইরে। বাইরে যাতে ভালো খেলতে পারি, সেভাবেই আমাদের তৈরি হতে হবে।’
আ হ ম মুস্তফা কামাল আইসিসির সহসভাপতির দায়িত্ব নিলে নাজমুল সরকারের মনোনয়নে প্রথমবার বিসিবির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছিলেন ২০১২ সালের অক্টোবরে। ২০১৩ সালের অক্টোবরে হন বিসিবির প্রথম নির্বাচিত সভাপতি। গতবারের মতো এবারও কোনো প্রতিপক্ষ না থাকায় আবার তিনি সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।