৭ আগষ্ট শনিবার থেকে গণটিকা কার্যক্রম শুরু করেছে বাংলাদেশ। দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে সম্পূর্ণভাবে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য নিয়ে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
সর্বশেষ সিদ্ধান্তক্রমে ২৫ বছরের বেশি সকল নাগরিককে টিকা দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে বয়ষ্ক ব্যক্তি, নারী ও শারিরীক প্রতিবন্ধীদেরকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ৩৫ লাখ মানুষ দুই ডোজ করে টিকা পাচ্ছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ৩২ হাজার ৭০৬ ভ্যাকসিনেটর এবং ৪৮ হাজার ৪৫৯ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত থাকায় সরকার ৪ হাজার ৬০০ ইউনিয়ন, ১ হাজার ৫৪টি পৌরসভা এলাকা এবং সিটি করপোরেশনের ৪৩৩ টি ওয়ার্ডে একযোগে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে।
৭ আগস্ট সকল ইউনিয়ন, পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন এলাকায় টিকা অভিযান শুরু হবে। ৮-৯ আগস্ট ইউনিয়ন এবং পৌর এলাকার ওয়ার্ডগুলিতে ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রম পরিচালিত হবে, যেখানে ইতোমধ্যে প্রচারণা চলছে। ১০-১২ আগস্ট ৫৫ বছরের বেশি বয়সী রোহিঙ্গা নাগরিকদের মধ্যে করোনা টিকা দেওয়া হবে।