কমিটিতে নাম না থাকায় একাংশে ক্ষোভ
বান্দরবান জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

বান্দরবান জেলা বিএনপি’র নবগঠিত কমিটির আহবায়ক সাচিংপ্রু জেরী এবং সদস্য সচিব মোঃ জাবেদ রেজা।

বান্দরবান জেলা বিএনপির ৪৬ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। বুধবার (৪ জুন) বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক পত্রে এই কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।

নবগঠিত কমিটিতে সাবেক সংসদ সদস্য সাচিং প্রু জেরীকে আহ্বায়ক এবং সাবেক পৌর মেয়র মো. জাবেদ রেজাকে সদস্য সচিব মনোনীত করা হয়েছে।

কমিটির শীর্ষ নেতৃত্বে আরও রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. ওসমান গনি এবং যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে লুসাই মং, মুজিবুর রশীদ, আব্দুল মাবুদ, মশিউর রহমান মিঠুন, জাহাঙ্গীর আলম, জসিম উদ্দিন তুষার, সা শৈ প্রু, আবিদুর রহমান, আমির হোসেন আমু, রিটল বিশ্বাস ও নেজাম উদ্দিন চৌধুরী।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন— মাম্যাচিং, নাজিমুল ইসলাম চৌধুরী, আব্দুস শুক্কুর, নূরুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন জনি, সাবিকুর রহমান জুয়েল, সরোয়ার জামান, চনুমং, সেলিম রেজা, থোয়াই নুঅং চৌধুরী, মোহাম্মদ মুছা, মংশৈহ্লা, আব্দুর রব, নুরুল আলম কোম্পানি, আরিফউল্লাহ ছোট্ট, মাশৈতং তঞ্চঙ্গ্যা, অ্যাডভোকেট আলমগীর চৌধুরী, মংকেনু চৌধুরী, অ্যাডভোকেট উমেচিং, মাসুক আহমেদ, শ্যামল কান্তি বড়ুয়া, নাছির উদ্দিন চৌধুরী, টিমংপ্রু, আবু তাহের মিয়া, আবু বক্কর, সাইফুদ্দিন, আবুল হাশেম, উফাসা মারমা, মংশৈম্রাই, শৈচাঅং, নজরুল ইসলাম এবং নুমংপ্রু মারমা।

জেলা বিএনপি সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি একটি ৫ সদস্যের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয়েছিল। প্রায় তিন মাস পর এসে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ পেল। উল্লেখ্য, এর আগেও ২০১৭ সালে মাম্যাচিংকে সভাপতি ও জাবেদ রেজাকে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্যের একটি আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছিল।

কমিটি গঠনের খবর প্রকাশের পর, কমিটিতে নাম না থাকা দলটির নেত্রী উম্মে কুলসুম লীনা এক ফেইসবুক স্ট্যাটাসে লেখেন, ”আমার প্রথম প্রতিবাদ ..এই কমিটি নিয়ে আমার তিনটা প্রশ্ন?? (১) আমি ১৮ সালের বিকল্প প্রাথী বান্দরবান জেলা মহিলাদলের প্রতিষ্টাতা সাধারন সম্পাদিকা & বর্তামান জেলা মহিলাদলের সিনিয়র সভানেত্রী এছাড়া ২০০৯ সালের বিএনপির দূর্দিনে উপজেলা ভাইস চেয়াম্যান নির্বাচনে ১৩৭০০ ভোট পাওয়া একজন দল পাগল কর্মী আমি ,দীর্ঘ ১৭ বছর রক্ত, ঘাম ঝড্ানো স্বৈরাচার সরকারের হাতে নির্যাতিত এই আমি কি ভাবে ৪৬ জনের জেলা কমিটিতে বাদ যায় ??!! (২) ৪ নাম্বার যুগ্ন আহবায়ক মুজিবুর রশিদের নামটা ৫ নাম্বারে কি ভাবে আসলো ?! (৩) ৩৩ নাম্বার সদস্য রুমা উপজেলার জে এস এর নেত্রী ছিল , সেই কিভাবে কমিটিতে আসে ? সেই রাজ পথে না থেকেও ?? অলৌকিক ভাবে ২০২২ সালে মহিলাদলের সাধারন সম্পাদিকা হয়ে যায় !? J আর S ভাই এর যাদুর কাঠি দ্বারা ।!🤔Tarique Rahman (চলবে )👍

পোস্টের স্ক্রীনশট

শেয়ার করুন